You are currently viewing ঢাকা টু রাজশাহী ট্রেনের সময়সূচী ও ভাড়া তালিকা
ঢাকা টু রাজশাহী ট্রেনের সময়সূচী

ঢাকা টু রাজশাহী ট্রেনের সময়সূচী ও ভাড়া তালিকা

ঢাকা টু রাজশাহী ট্রেনের সময়সূচী জানার আগে আরো কিছু কথা। বৃটিশ – ভারত স্থল পথে যোগাযোগের প্রধান মাধ্যম ছিলো ট্রেন। বৃটিশদের প্রয়োজনভেদে ভারতবর্ষে অসংখ্য রেলপথ চালু করেছিলো । যুগের পরিবর্তে সেসব রেলপথের উন্নয়ন লক্ষ্য করা যায়। আর আজকের বাংলাদেশে সেই রেলপথ আরো উন্নত হয়েছে, রেল যোগাযোগের মাধ্যম হিসেবে বেশ জনপ্রীয় হয়েছে সর্বসাধারণের কাছে। ভ্রমণ পিপাসুরা রেল কে  গুরত্ব দেয় ভ্রমণের ক্ষেত্রে,  তাছাড়া  জনসাধারণ ও বেশ আগ্রহী থাকে রেল ভ্রমণের ক্ষেত্রে। শহরের যানজট অথবা জ্যাম থেকে বাঁচতে চাইলে ট্রেন হলো আপনার ভ্রমণ সঙ্গী। এটি আপনাকে দিবে প্রশান্তিময় ভ্রমণের এক অসাধারণ অভিজ্ঞতা। আর তাই সিংহভাগ মানুষ ভ্রমণ করার ক্ষেত্রে ট্রেনের উপর নির্ভরশীল।

যে জাতির যোগাযোগ ব্যবস্থা যত উন্নত সে জাতী ততই আধুনিক থেকে আধুনিক হয়, উন্নতির শিকড় থেকে শেখরে পৌঁছায়। ঢাকা টু রাজশাহীর ট্রেন পথের দূরত্ব ২৪৫ কিলোমিটার এর মত হলেও বাংলাদেশ রেলওয়ের জরিপ অনুসারে এ পথের দূরত্ব ৩৪৩ কিলোমিটার, যাতায়াতে সময় লাগে ৫-৭ ঘণ্টা। এ ভ্রমণের ক্ষেত্রে আন্তঃনগর ট্রেন পরিষেবা খুবই গ্রহণযোগ্য হলেও  এটি ছাড়া অন্যান্য মাধ্যমে ও যাতায়াত করা যায়।কিন্তু ভ্রমণ পিপাসু অথবা রেল ভ্রমণ প্রেমিকরা এ পথকেই বেছে নেয়। এ রুটে চলমান আন্তঃনগর ট্রেনের মধ্যে সিল্ক সিটি এক্সপ্রেস, বনলতা এক্সপ্রেস,  পদ্মা এক্সপ্রেস উল্লেখযোগ্য। এ ট্রেন গুলোতে যাত্রীদের প্রয়োজন অনুসারে নানা রকম সুযোগ সুবিধার ব্যবস্থা করা হয়েছে। যাত্রীবেদে খুব কম দাম থেকে শুরু করে উচ্চবিত্তদের জন্য অত্যন্ত বিলাসবহুল এসি কেবিনসহ সকল মানের আসনের সুব্যবস্থা রয়েছে।  ফুড ক্যান্টিন,  নামাজের জায়গা ছাড়াও পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন টয়লেটের ব্যবস্থা ও রয়েছে।

আরো জানুনঃ ঢাকা টু ময়মনসিংহ ট্রেনের সময়সূচী, টিকেট ও ভ্রমণ গাইড

  1. সিল্ক সিটি এক্সপ্রেস ৭৫৩ /৭৫৪
  2. পদ্মা এক্সপ্রেস ৭৫৯ /৭৬০
  3. ধূমকেতু এক্সপ্রেস ৭৬৯ / ৭৭০
  4. বনলতা এক্সপ্রেস ৭৯১ / ৭৯২

 সিল্ক সিটি এক্সপ্রেস ৭৫৩

বাংলাদেশ রেলওয়ে কর্তৃক পরিচালিত রাজধানী ঢাকা এবং পরিচ্ছন্ন নগরী রাজশাহীর মধ্যে চলমান ট্রেনগুলোর মধ্যে সিল্কসিটি অন্যতম একটি বিলাসবহুল ট্রেন। এই ট্রেনের নং হলো ৭৫৩/ ৭৫৪। এটি ২০০৩ সালের ১৪ই আগস্টে প্রথম যাত্রা শুরু করে। এটি বাংলাদেশের পশ্চিমাঞ্চলীয় একটি অত্যাধুনিক আন্তঃনগর ট্রেন। সপ্তাহে ৬ দিন পরিচালিত এই ট্রেনের ছুটিরদিন হলো – রবিবার। যাত্রার গড় সময় ৬ঘণ্টা ৫০ মিনিট।

টিকেটের মূল্য :

  • শোভন চেয়ার : ৩১৫ টাকা
  • স্নিগ্ধ : ৬২৫ টাকা
  • এসি সিট : ৬৩০ টাকা
  • এসি বার্থ : ৯৪০ টাকা।

ঢাকা টু রাজশাহী ট্রেনের সময়সূচী- সিল্কসিটি :

সিল্ক সিটি এক্সপ্রেস ৭৫৩ রাজধানী ঢাকার কমলাপুর থেকে ২টা ৪৫ মিনিটে রাজশাহীর উদ্দেশ্যে ছেড়ে গিয়ে  রাজশাহী মহানগরীতে পৌঁছায় ১১টা ৩৫ মিনিটে।

সিল্ক সিটি এক্সপ্রেস ৭৫৪ রাজশাহী মহানগরী থেকে রাজধানী ঢাকার উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করে ৭টা ৪০ মিনিটে এবং রাজধানীতে পৌঁছায় ১৩টা ৩০ মিনিটে।

যাত্রা বিরতির স্থানসমূহ :

সিল্ক সিটি এক্সপ্রেস ১৪ স্থানে যাত্রাবিরতি নেয়। আর সেসব স্থান সমূহ নিম্নরূপ :

  • ঢাকা বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন
  • জয়দেবপুর জংশন
  • মির্জাপুর জংশন
  • টাঙ্গাইল জংশন
  • বঙ্গবন্ধু সেতু পূর্ব জংশন
  • শহীদ এম মন্সুর আলী জংশন
  • জামতৈল জংশন
  • উল্লাপাড়া জংশন
  • বড়াল ব্রীজ জংশন
  • চাটমোহর জংশন
  • ঈশ্বরদী জংশন
  • আব্দুলপুর জংশন।

পদ্মা এক্সপ্রেস ( ৭৫৯)

বাংলাদেশ রেলওয়ে কর্তৃক পরিচালিত বিলাসবহুল ট্রেন গুলোর মধ্যে প্রসিদ্ধ একটি ট্রেন হিসেবে পদ্মা এক্সপ্রেস বিবেচিত। রাজধানী ঢাকা এবং রাজশাহী শহরের মধ্যে চলমান এক্সপ্রেস গুলোর মধ্যে একটি হলো পদ্মা এক্সপ্রেস। এটি আন্তঃনগর ট্রেন গুলোর একটি। এই ট্রেনের নং হলো ৭৫৯/৭৬০ এবং ছুটিরদিন হলো- মঙ্গলবার। ১৫ সেপ্টেম্বর ১৯৯৯ থেকে চলমান এই এক্সপ্রেস টি এখনো খুব ভালো পরিষেবা দিয়ে যাচ্ছে। যাত্রাপথে রয়েছে খাবারের সুবিধা, তাছাড়াও রয়েছে আরো কিছু সুবিধা রয়েছে সেগুলো নিম্নরূপ :

 উচ্চ মূল্যে এবং নিম্ন মূল্যে আসন, এসি স্লিপার কোচ ২টি, উচ্চমানের কেবিন ও চেয়ার, এসি চেয়ার কোচ এবং নন এসি চেয়ার কোচ মোট ১২ টি। পাওয়ার এবং লাগেজ ক্যারিয়ার ইনক্লুড কোচ ২ টি আর গাড়ির লোড ১৬/৩২. তাছাড়া পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন টয়লেটের ব্যবস্থা খাবারের গাড়ির ব্যবস্থা রয়েছে এবং  এটি সপ্তাহে ৬দিন চলমান একটি ট্রেন।

খাবার সেবা: আন্তঃনগর ট্রেনগুলোতে খাবারের গাড়ি সংযুক্ত থেকে।  করিডোরের মধ্য দিয়ে সেসব গাড়িতে গিয়ে খাবার  নেওয়া যায়। আর ফুডের মূল্য তালিকা তার সাথেই দেওয়া টানানো থাকে। কেউ কিছু কিনতে গেলে তালিকা অনুযায়ী মূল্য প্রদান করতে পারে। সেখানে বার্গার, স্যান্ডউইচ, রোল, কাটলেট, সিদ্ধ ডিম, চিকেন ফ্রাই, কাবাব, পেটিস, কেক, চা, কফি, সিঙ্গারা, সমুচা, আচার  পাউরুটি এবং কোমল পানীয়সহ নানা ধরণের নানা কিছু পাওয়া যায়। এছাড়াও বাচ্চাদের খেলনা এবং বিভিন্ন পত্রিকা পাওয়া যায়।

পদ্মা এক্সপ্রেস ট্রেনের ভাড়ার তালিকা নিম্নরূপ :

পদ্মা এক্সপ্রেসের আসনের উপর ভিত্তি করে এবং সময় অনুসারে টিকিটের মূল্য কম বেশি হয়ে থাকতে পারে।

  • শোভন চেয়ারের মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ৩১৫ টাকা
  • স্নিগ্ধা আসনের নির্ধারিত  টিকিটের মূল্য হলো- ৫২৫ টাকা
  • এসি সিটের নির্ধারিত ভাড়া হলো- ৬৩০ টাকা
  • এসি বার্থের জন্য নির্ধারিত টিকিটের মূল্য হলো ৯৪০ টাকা।

ঢাকা টু রাজশাহী ট্রেনের সময়সূচী- পদ্মা এক্সপ্রেস :

  • পদ্মা এক্সপ্রেস (৭৫৯) রাজধানী ঢাকার কমলাপুর থেকে ২৩.০০ ছেড়ে গিয়ে রাজশাহী মহানগরীতে পৌঁছায় ৪ টা ৩০ মিনিটে।

  • পদ্মা এক্সপ্রেস ৭৬০ রাজশাহী মহানগরী থেকে ১৬:০০ টায় যাত্রা শুরু করে রাজধানী ঢাকার কমলাপুরে পৌঁছায় ২১টা ৪০ মিনিটে।

যাত্রাবিরতির স্থান সমূহ :

  • কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন
  • ঢাকা বিমানবন্দর
  • জয়দেবপুর জংশন
  • টাঙ্গাইল জংশন
  • বঙ্গবন্ধু সেতু পূর্ব জংশন
  • শহীদ এম মন্সুর আলী জংশন
  • উল্লাপাড়া জংশন
  • বড়ালব্রিজ জংশন
  • চাটমোহর জংশন
  • ঈশ্বরদী বাইপাস
  • আব্দুলপুর জংশন
  • সরদহ জংশন
  • রাজশাহী রেলওয়ে স্টেশন

ধূমকেতু এক্সপ্রেস (৭৬৯)

বাংলাদেশের আন্তঃনগর ট্রেনগুলোর মধ্যে বিলাসবহুল ট্রেন হিসেবে পরিচিত একটি হলো ধূমকেতু এক্সপ্রেস। যেটি বাংলাদেশ রেলওয়ে কর্তৃক পরিচালিত, যার নং হলো ৭৬৯/৭৭০ এবং ছুটির দিন হলো- বৃহস্পতিবার।  এটি রাজধানী ঢাকা থেকে রাজশাহী শহরের মাঝে যাতায়াত করে। ধূমকেতু এক্সপ্রেস ৭৬৯/৭৭০ সর্বপ্রথম পরিষেবা দিয়ে থাকে অক্টোবর এর ৪তারিখ ২০০৭ এ। প্রথম যাতায়াত থেকেই এটি সপ্তাহে ছয়দিন চলমান। ১২ স্থানে বিরতি নেওয়া এই ট্রেনের  যাত্রার গড় সময় ৬ ঘণ্টা ২৫ মিনিট।

ট্রেন সম্পর্কিত কিছু কথা :

  • এসি স্লিপার কোচ- ২টি
  • এসি চেয়ার কোচ- ২টা
  • নন এসি চেয়ার কোচ ১০টি
  • পাওয়ার এবং লাগেজ ক্যারিয়ার সংযুক্ত কোচ – ২টি
  • গাড়ির লোড – ১৬/ ৩২।

যাত্রা বিরতি :

ধূমকেতু এক্সপ্রেস ১২টি স্থানে যাত্রাবিরতি নেয়। সে স্থান গুলো হলো- ঢাকা বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন, জয়দেবপুর জংশন, টাঙ্গাইল জংশন, বঙ্গবন্ধু সেতু জংশন, শহীদ এম মন্সুর আলী জংশন, জামতৈও জংশন, উল্লাপাড়া জংশন, বড়ালব্রিজ জংশন, চাটমোহর জংশন, ইশ্বরদী বাইপাস, আব্দুলপুর জংশন এবং আড়ানী জংশন।

ঢাকা টু রাজশাহী ট্রেনের সময়সূচী- ধূমকেতু এক্সপ্রেস :

ধূমকেতু এক্সপ্রেস ট্রেনটি দুপুর ১.০০ রাজশাহীর উদ্দেশ্যে ছেড়ে গিয়ে সকাল ৬.০০ টায় পৌঁছায়। এই ট্রেনের ছুটির দিন হলো বৃহস্পতিবার।

এই ধূমকেতু এক্সপ্রেস ট্রেনের ভাড়ার তালিকা নিম্নরূপ :

ধূমকেতু এক্সপ্রেসের আসনের উপর ভিত্তি করে এবং সময় অনুসারে টিকিটের মূল্য কম বেশি হয়ে থাকতে পারে।

  • শোভন চেয়ারের মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ৩৪০ টাকা
  • স্নিগ্ধা আসনের নির্ধারিত  টিকিটের মূল্য হলো- ৫৭০ টাকা
  • এসি সিটের নির্ধারিত ভাড়া হলো- ৬৮০ টাকা
  • এসি বার্থের জন্য নির্ধারিত টিকিটের মূল্য হলো ১০২০ টাকা।

বনলতা এক্সপ্রেস ৭৯১/ ৭৯২

বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা- রাজশাহী এবং চাঁপাইনবাবগঞ্জ শহরের মধ্যকার বিরতিহীন ভাবে চলমান বিলাসবহুল এক্সপ্রেস টি হলো বনলতা এক্সপ্রেস। এটি একটি আন্তঃনগর ট্রেন যার নং হলো ৭৯১/৭৯২ এবং ছুটির দিন হলো- শুক্রবার। এই এক্সপ্রেসের পরিচালক হলো পশ্চিমাঞ্চল।   এ এক্সপ্রেস পরিষেবা দিয়ে থাকে ২৫ এপ্রিল ২০১৯ বৃহস্পতিবার ১১টা থেকে। এটির উদ্বোধন করেছেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সবুজ পতাকা নেড়ে, বাঁশি বাজিয়ে,  ভিডিও কনফারেন্স এর মাধ্যমে। আর সেই ভিডিও কনফারেন্সে যোগ দেয় রেলমন্ত্রী নুরুল ইসমাল সুজন এবং রাজশাহী সিটি কর্পোরেশন এর মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন। এরপরে ঢাকা -রাজশাহী রুট থেকে তা বাড়িয়ে চাঁপাইনবাবগঞ্জ ও করা হয়।

বনলতা এক্সপ্রেস এর নামকরণ :

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এই ট্রেনের নামকরণ করেন কবি জীবনানন্দ দাশের বিখ্যাত কবিতার চরিত্র থেকে। নাটোরের বনলতা- অঞ্চল অনুযায়ী বনলতা সেন নামকরণ করেন।

 আধুনিক এবং উচ্চতর মানের এ এক্সপ্রেস যাত্রীদের বিশেষ সুবিধা প্রদান করে থাকে। যেটির যাত্রা বিরতি শুধুমাত্র ২টি। এতে করে যাত্রীরা বিরতিহীন ভাবেই ভ্রমণ করতে পারে ঢাকা- রাজশাহী এবং চাঁপাইনবাবগঞ্জে। গড় সময় লাগে ৪:৪০ মিনিট। এই এক্সপ্রেসের ছুটির দিন হিসেবে বিবেচিত দিনটি হলো শুক্রবার।

যাত্রা পথের সেবাসমূহ:

যাত্রীদের জন্য আসন বিন্যাস : এসি চেয়ার, এসি স্লীপার কোচ ২টি এবং  নন এসি চেয়ার কোচ ১০ টি। তাছাড়াও রয়েছে ঘুমানোর ব্যবস্থা, খাদ্য সুবিধা এবং বিনোদনের সুবিধা। বনলতা এক্সপ্রেস ট্রেনের ভাড়ার তালিকা নিম্নরূপ –

বাংলাদেশের বিলাসবহুল এবং দ্রুতগতি সম্পন্ন ট্রেন গুলোর একটি হওয়ার কারণে বনলতার সেবার বিনিময়ে প্রদান করতে হয় মানসম্মত অর্থ। অর্থাৎ ভালো অর্থের বিনিময়ে ভালো সেবা পাওয়া যায়। বনলতা এক্সপ্রেসে ভ্রমণের ফলে সময় সাশ্রয় হয়, বিভিন্ন জংশনে বিরতি না নেওয়ার কারণে যাত্রীগণ খুব আনন্দের সাথে ভ্রমণ করতে পারে। আর তাই অন্যান্য ট্রেন থেকে এই ট্রেনের ভাড়া ১০% বেশি। এরপর ও যাত্রীরা এ ট্রেন সম্পর্কে বেশি আগ্রহ প্রকাশ করে।

বনলতা এক্সপ্রেসের আসনের উপর ভিত্তি করে এবং সময় অনুসারে টিকিটের মূল্য কম বেশি হয়ে থাকতে পারে।

টিকিটের মূল্যা :

  • শোভন চেয়ারের মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ৫২৫ টাকা
  • স্নিগ্ধা আসনের নির্ধারিত  টিকিটের মূল্য হলো- ৭৮০ টাকা
  • এসি সিটের নির্ধারিত ভাড়া হলো- ৮৭৫ টাকা।

ঢাকা টু রাজশাহী ট্রেনের সময়সূচী- বনলতা এক্সপ্রেস :

  • বনলতা এক্সপ্রেস ৭৯১ কমলাপুর থেকে ১৩:০০ টায় যাত্রা শুরু করে এবং চাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌঁছায় ১৯:৩০ মিনিটে।

  • বনলতা এক্সপ্রেস ৭৯২ চাঁপাইনবাবগঞ্জ শহর থেকে ৬:০০ মিনিটে যাত্রা শুরু করে এবং রাজধানী ঢাকার কমলাপুরে পৌঁছায় ১১:০০ মিনিটে।

যাত্রা বিরতির স্থানসমূহ:

★ ঢাকা বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন

★ রাজশাহী

Dhaka to Rajshahi Train Schedule and Ticket Price

ঢাকা টু রাজশাহী ট্রেনের সময়সূচী জানার আগেরেল যাত্রীদের যা জানা উচিত:

একজন যাত্রী তার সাথে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষের আদেশ অনুসারে পরিমাণের বাহিরে অতিরিক্ত মালামাল বহন করতে পারবেনা।  আর করলে অর্থ প্রদান করতে হবে।  সিট অনুসারে প্রতি যাত্রীর মালামাল এর ওজন ও প্রয়োজনীয় কিছু কথা এবং

ট্রেনের যাত্রীদের জন্য বরাদ্ধ বিশেষ কিছু সুবিধা-

  • শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত একজন যাত্রী তার সাথে ৫৬ কেজি ওজনের মালামাল বহন করতে পারবে কোন প্রকার অতিরিক্ত ভাড়া বা ফি দেওয়া ব্যতীত
  • প্রথম শ্রেণীর যাত্রী ৩৭ কেজি ওজনের মালামাল বহন করতে পারবে
  • আরামদায়ক শ্রেণীর যাত্রী ২৮ কেজি ওজনের মালামাল বহন করতে পারবে
  • দ্বিতীয় শ্রেণীর যাত্রী ২৩ কেজি ওজনের মালামাল বহন করতে পারবে
  • পরিমাণের বাহিরেও অতিরিক্ত পণ্য ও বহন করা যাবে সেক্ষেত্রে অর্থ প্রদান সুবিধা রয়েছে
  • লাগেজ বুকিং এর জন্য ভিন্ন কাউন্টার ও রয়েছে
  • যাত্রীদের মালপত্রের জন্য ট্রলির ব্যবস্থা এবং অসুস্থ যাত্রীদের জন্য হুইলচেয়ারের ব্যবস্থাও রয়েছে।

উপসংহার - ঢাকা টু রাজশাহী ট্রেনের সময়সূচী ও ভাড়া

এই ঢাকা টু রাজশাহী ট্রেনের সময়সূচী ও ভাড়ার তালিকা আপনাদের যাত্রার আগে প্রশান্তি দিবে আশা করি। আপনারা যারা ঢাকা টু রাজশাহী ট্রেনের সময়সূচী ও ভাড়া জানার জন্য অধির আগ্রহ নিয়ে লেখাটি পড়েছে তাদের জন্য শুভকামনা। ঢাকা টু রাজশাহী ট্রেনের সময়সূচী ও ভাড়র পাশাপাশি অন্যান্য রুটের ট্রেনের বিস্তারিত জানতে আমাদের সাইটের অন্য পোস্ট ভিজিট করুন।